আবুধাবিতে তিনি আমিরাতের জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা শেখ তাহনুন বিন জায়েদ আল-নাহিয়ানের সঙ্গে বৈঠক করেন।
যুক্তরাষ্ট্র, ইসরাইল এবং আমিরাত মধ্যপ্রাচ্যে তাদের অন্য সহযোগীসহ ইরানের বিরুদ্ধে একজোট হচ্ছে।
মোসাদ প্রধান কোহেনের সফরই আমিরাতে ইসরাইলের কোন কর্মকর্তার প্রথম সফর।
আমিরাত ও ইসরাইল চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের জামাতা ও তার বিশেষ উপদেষ্টা জারেড কুশনার বলেছেন, ইসরাইলের সঙ্গে অন্য দেশগুলোর সম্পর্ক স্বাভাবিক করার ঘোষণা আগামী দিনগুলোতে আসছে।
মনে করা হচ্ছে, নভেম্বরে মার্কিন নির্বাচনের আগেই ওমান সরকার ইসরাইলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার চুক্তিতে আসতে পারে।
কুশনার বলছেন, অন্য উপসাগরীয় দেশগুলোর পর সৌদি আরব ইসরাইলের সঙ্গে প্রকাশ্য সম্পর্ক স্থাপন করতে পারে।
সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানও গত কয়েক বছরে ইসরাইল প্রসঙ্গে খোলামেলা অবস্থান ব্যক্ত করেছেন।
গত ফেব্রুয়ারিতে ইসরাইলিদের সৌদি ভ্রমণের অনুমতি দেয়া হয়েছে। ওই সময় এক ইসরাইলি ব্লগারকে সাদর অভ্যর্থনা জানায় রিয়াদ।